Header Ads Widget

▶️ পীরেরা যেভাবে মুরিদের থেকে সিজদা নিয়ে থাকে।

 পীরেরা যেভাবে মুরিদের থেকে সিজদা নিয়ে থাকে

পীরেরা বলে থাকে, ইবলিশ যেমন আদমকে সিজদা না করে শয়তান হয়ে গেছে, ঠিক তেমনি কোন মুরীদ যদি তার পীরকে সিজদা না করে, সেও শয়তান হয়ে যাবে। এই ফতোয়ার পর কোন অন্ধভক্ত আর স্থির থাকতে পারে কি? তাই দেখা যায়, দলে দলে সব ভক্তরা এসে পীরের পায়ে সিজদা করে থাকে। পীর সাহেবও 'এডিশনাল গড' সেজে দাঁতের গোঁড়ায় গোঁড়ায় হাসতে হাসতে সিজদা গ্রহণ করেন। পীর মরে গেলেও ছাড়াছাড়ি নেই। ভক্তরা কবরে যেয়ে মাথা ঠুকতে থাকে।


পীরদের সিজদার দাবী

মাওঃ- আবু তাহের বর্ধমানী 

অনেক পীর বলে থাকেন যে, তাজিমের সিজদা হালাল। সেজন্য তাঁরা মুরীদদের কাছ থেকে সিজদা নিয়ে থাকেন। তাঁরা বলেন ফেরেশতারা যখন আদমকে সিজদা করেছিলেন, তখন মুরীদরা কেন পীরকে সিজদা করবে না? তারা আরও বলেন, ইবলিশ যেমন আদমকে সিজদা না করে শয়তান হয়ে গেছে, ঠিক তেমনি কোন মুরীদ যদি তার পীরকে সিজদা না করে, সেও শয়তান হয়ে যাবে। এই ফতোয়ার পর কোন অন্ধভক্ত আর স্থির থাকতে পারে কি? তাই দেখা যায়, দলে দলে সব ভক্তরা এসে পীরের পায়ে সিজদা করে থাকে। 

পীর সাহেবও 'এডিশনাল গড' সেজে দাঁতের গোঁড়ায় গোঁড়ায় হাসতে হাসতে সিজদা গ্রহণ করেন। পীর মরে গেলেও ছাড়াছাড়ি নেই। ভক্তরা কবরে যেয়ে মাথা ঠুকতে থাকে।

কিন্তু এই ভ্রান্ত দল এতটুকু বুঝতে সমর্থ হল না যে, ফেরেশতরা আর মানুষ কখনো এক জীব নয়। ফেরেশতারা যা করে মানুষের জন্য তা করণীয় নয়; আর মানুষ যা করে, ফেরেশতাদের জন্য তা করণীয় নয়। তাছাড়া আল্লাহ ফেরেস্তাদের হুকুম করেছিলেন যে, আদমকে সিজদা কর, তাই তারা সিজদা করেছিল। 

কিন্তু এই পীর নামধারী জীবগুলোকে কে হুকুম করল যে, মানুষ হয়ে মানুষকে সিজদা করতে হবে? পীররা কি মুহাম্মদ এর উম্মত নয়? যদি উম্মত না হয় তাহলে তারা কাফের। 

আর যদি উম্মত হয়, তাহলে শেষ নবী যে শরীয়ত রেখে গেছেন তাই তাদেরকে মানতে হবে। তাঁর আগের কোন বিধি বিধান মানা যেতে পারে না। রসূল মুহাম্মদের আগে ইতিহাসের কোন কোন পর্যায়ে দেখি, আপন ভাই-বোনে বিয়ে হালাল ছিল, মদ খাওয়া প্রভৃতি বৈধ ছিল।

 তাই বলে কি এই পীর সাহেবরা আপন বোনকে বিয়ে করবেন? শত সহস্র স্ত্রী গ্রহণ করবেন? মদ খাওয়া চালু করবেন? আর এক কথা হচ্ছে, আল্লাহ যে ফেরেশতাদেরকে বলেছিলেন, 'উজ্জুদু লি আদামা'-এর অর্থ এ নয় যে, আদমকে সিজদা কর। 

এর প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, আদমের কারণে আল্লাহকে সিজদা কর। একথা তাফসীরের কিতাব ও আরবী অভিধান থেকে প্রমাণিত হয়েছে।

পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বলা হয়েছে, সিজদা শুধু আল্লাহকেই করতে হবে। আল্লাহ ছাড়া কোন সৃষ্টিকে সিজদা করা হারাম।


সম্মানিত পাঠক! লিখাগুলো আমরা অনেক পরিশ্রম করে যত্নের সাথে লিখি। এর জন্য বিনিময় চাইনা। শুধুমাত্র ছবিগুলোতে একবার ক্লিক দিন। 

দারেমী কিতাবে জাবের থেকে বর্ণিত আছে, আর তাবারানীতে ইবনু আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে, আল্লাহর রসূল বলেছেন:

‎‫لا ينبغي لبشر أن يسجد لبشر‬‎

অর্থাৎ কোন মানুষের পক্ষে অন্য কোন মানুষকে সিজদা করা হালাল নয়।

আবূ দাউদ, নাসায়ী ইবনু মাজা প্রভৃতি হাদীসের কিতাবে লেখা আছে, একদিন মুআয বিন জাবাল (রহ.) ইয়ামান থেকে ফিরে এসে আল্লাহর রসূল -কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রাসুল বললেন একি? মুআয বললেন, আমি ইয়াহুদী ও খৃস্টানদেরকে দেখেছি, তারা তাদের বড় বড় পাদ্রীদেরকে সিজদা করে থাকে। আমিও তাদেরকে বলেছিলাম একি ব্যাপার? তারা বলেছিল, এ হচ্ছে নবীদের সালামের পদ্ধতি। 

একথা শুনে আল্লাহর রসূল বললেনঃ ইহুদী ও খৃস্টানরা তাদের নবীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ আবিষ্কার করেছে। তুমি কখনো এমন করো না। আর এক বর্ণনায় আছে, আল্লাহর রসূল মুআযকে বললেন, আচ্ছা মুআয বল দেখি, তুমি আমার কবর জিয়ারত করতে গেলে কি কবরে সিজদা করবে? মুআয বললেন, না। 

তখন আল্লাহর রসূল বললেন খবরদার তোমরা এমন কাজ কখনোই করবে না। মিশকাতের লিখক  লিখেছেন, তাফসীর ইবনু কাসীরে আছে, সাহাবী সালমান ফার্সী তখন সবেমাত্র ইসলাম গ্রহণ করেছেন। 

একদিন মদিনার কোন রাস্তায় আল্লাহর রসূলের সাথে যাঁর দেখা হয়ে গেল। তিনি আল্লাহর রসুল-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসুল তাঁকে বললেন, দেখ সালমান, আমাকে সিজদা করো না। যিনি চিরঞ্জীবি ও মৃত্যুঞ্জয়ী তুমি কেবল মাত্র তাঁকেই সিজদা করবে।

আল্লাহ ছাড়া অপরকে সিজদা করা যে হারাম, যে সব পীর তাদের ভক্তদের কাছ থেকে সিজদা নিয়ে থাকে আর যে সব অন্ধভক্ত পীরকে সিজদা করে থাকে, তারা যে ধর্মভ্রষ্ট ও মিথ্যুক এতে কোনই সন্দেহ নেই।

(সমাপ্ত)


পীর, মুর্শিদ কারা? পীর-মুর্শিদের খাঁটি মাশুক বা অনুসারী না হলেও কি জান্নাতে যাওয়া যাবে? কোরআন-সূন্নাহ কী বলে এক্ষেত্রে?


👉 উত্তরঃ-১.......আল্লাহ বলেন -তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসুলের আনুগত্য কর আর আনুগত্য কর আনুগত্যশীল(যে আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি অনুগত) আমীরের (নেতা/পীর/রাষ্টপ্রধান)" (আল কুরআন). কোন পীর, দরবেশ নেতা যদি আল্লাহ ও রাসূলের আদর্শের নীতির উপর অবিচল থাকে তাহলে তাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের কোন দোষ নেই।
 
কিন্তু পীর সাহেব, মুর্শিদ যদি কুরআন ও সূন্নাহের নীতিতে প্রতিষ্ঠিত না থাকে তবে তাদের আনুগত্য করা যাবে না, পীর সাহেব বা মুর্শিদ যদি কুরআন ও সুন্নাহের নীতিতে না থাকে তাহলে ঐ পীর, মুর্শিদ সবার আগে জাহান্নামে যাবে, সাথে তার শীর্ষরা থাকবে কারণ তারা জাতীকে প্রথভ্রষ্ট করেছে, প্রকৃত পক্ষে যারা কুরআন ও সূন্নাহের নীতিতে থাকে তারা কখনো দরবার,আখড়া নিয়ে টাকা আয়ের ধান্দায় থাকে না।


🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
👉 উত্তরঃ- ২। এটা বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন। কারন এই পীরমুর্শিদমাশুক, ইত্যাদি সবই বিদেশী শব্দ হলেও, এসবের ব্যাবহার সবচেয়ে বেশী আছে বাংলাদেশে। বিশ্বের আর কোন দেশেই এত বেশী পীর ও মাজার নেই। যাই হোক, প্রথমে এই বিদেশী শব্দগুলোর অর্থ জানিঃ
  • আরবী মুর্শিদ (مرشد‎‎) শব্দের অর্থ - পথপ্রদর্শক
  • ফারসী পীর (پیر‎,) শব্দের অর্থ - বয়োজ্যেষ্ঠ, মুরব্বী
  • উর্দু মাশুক (معشوق) শব্দের অর্থ - প্রিয়তম

এই তিনটা শব্দে থেকে জানা গেল, এগুলো তিনটি ভিন্ন ভাষার শব্দ। এগুলোর যে অর্থ হয়েছে, এর মধ্যে কোন ইসলামী কথা আছে? এর মধ্যে জান্নাতে যাবার কোন বিষয় আছে?

  1. সঠিকভাবে ইসলাম পালন শেখানোর জন্য আমাদের পথপ্রদর্শক আছে। তিনি হলেন রাসুল (স)। তার দেখানো পথে চলেই প্রকৃত মুসলমান হতে হয়। পরবর্তিতে যখন আরবে ইসলামের মধ্যে ভেজাল ঢুকে গেল, তখন বিভিন্ন রকম (ভ্রান্ত) পথপ্রদর্শক আবির্ভাব হলো। আরবীতে তাদের নাম দিয়েছে মুর্শিদ (مرشد‎‎) - পথপ্রদর্শক।
  2. ভ্রান্ত এই আদর্শটা যখন পাশ্ববর্তি দেশ ইরাকে গেলো, তখন বয়স বেশী হলেই সে পথপ্রদর্শক হতে পারতো। কিছুটা হিন্দুদের মতন, বাপ-দাদা যেটা করেছে, সেটাই ধর্ম। তাদের ভাষা ফারসীতে এমন ধর্মগুরুদের বলা নাম দিয়েছে পীর (پیر‎,) - বয়স্ক।
  3. এই ভ্রান্ত আদর্শটা আরো দূষিত হয়ে পাশ্ববর্তি দেশ পাকিস্তানে গেলো। তখন তাদের আর বাপ-দাদার ধর্ম লাগে না। -যাকে পছন্দ হয়, তার ধর্ম পালন করে। সেজন্য উর্দু ভাষায় ধর্গুরুর নাম দিয়েছে মাশুক (معشوق) - প্রিয়তম।

বোঝা গেল, রাসুল (স) এর শেখানো পথ থেকে তিনটি ধাপে কতটা দূরে সরে গেছে। এভাবে চরম ভ্রান্ত আদর্শ যখন আমাদের বাংলাদেশে এসেছে, তখন আমরা সেটাকে আরো ভ্রান্ত করে, একেবারে ইসলাম থেকে বের করে ফেলেছি। ছবিতে দেখুন - ওটা কি আর ইসলাম আছে?

আমাদের দেশের পীরগুলো হলো জান্নাতের এজেন্ট। তারা আল্লাহর কাছ থেকে দায়ীত্ব পেয়ে মানুষকে জান্নাতে নেয়। সেই পীরের অনুসারী না হলে নাকি জান্নাত পাওয়া যায় না। এজন্য মানুষ সেই পীরদের সিজদা দেয়।

এই বিষয়ে বেশীকিছু বলার দরকার নেই। ওই পীর ও তাদের অনুসারী, উভয়ই ইসলাম থেকে বহিস্কার হয়ে গেছে। আর যারা মনে করে পীর/মুর্শিদ ছাড়া জান্নাতে যাওয়া যায় না, তারাও ভবিষ্যতে বহিস্কার হবার পথে আছে।



সম্মানিত পাঠক! লিখাগুলো আমরা অনেক পরিশ্রম করে যত্নের সাথে লিখি। এর জন্য বিনিময় চাইনা। শুধুমাত্র ছবিগুলোতে একবার ক্লিক দিন। 

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹


👉 আরো একটি উত্তরঃ- "মোরশেদ পাইতে হবে" এ ঘোষণা কুরআনে কোথায় দেয়া আছে আগে সেটা জানাতে হবে। সাধারণত ভণ্ড পীরেরাই এ ধরণের কথা বলে থাকেন।

জীবনে সফলতা লাভের জন্য রাসুলুল্লাহ (সা) কে মুর্শিদ তথা পথনির্দেশক মানাই যথেষ্ট।এজন্য বিদায় হজ্জের ভাষণে নবীজি (সা) বলেছিলেন যে, আমি তোমাদের নিকট দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি । তোমরা কখনই পথভ্রষ্ট হবে না যতক্ষণ এ দুটো জিনিসকে তোমরা আঁকড়ে ধরে থাকবে।জিনিসগুলো হল, আল্লাহর কিতাব এবং রাসুলের সুন্নাত।

যারা নিজেদেরকে মুর্শিদ দাবি করেন আপনি তাদের কথাগুলো কুরআন এবং হাদিস দিয়ে সরাসরি যাচাই করার চেষ্টা করুন। কারণ, ভণ্ডদের কথা সরাসরি কুরআন হাদিসের বিরুদ্ধে চলে যায়। কুরআন হাদিসের যথাযথ জ্ঞান না থাকার কারণে ভন্ডগণ নিজেরাই তা টের পান না। এজন্য বেশি বেশি করে কুরআন হাদিস পড়তে হবে। তাহলে আপনি কে ভাল আর কে খারাপ খুব সহজেই তা বুঝতে পারবেন ।

কেউ যদি আপনাকে বলে কুরআন হাদিস পড়লেই কি ইসলাম বোঝা যায় ? আপনি বলবেন, অবশ্যই। যদি তা না হত তবে আমাদের নবী আরবের মূর্খ বেদুইনদের কুরআন এবং হাদিস শোনানোর পর আবার সেগুলো ব্যাখা করে দিতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। কারণ কুরআনের একটি আয়াত আরেকটি আয়াতকে ব্যাখা করে। রাসুলুল্লাহ (সা) এর হাদিসগুলোও কুরআনের ব্যাখা। আর হাদিসগুলোও একটি আরেকটিকে ব্যাখা করে। তাই কুরআন হাদিস বোঝার জন্য কোন আলেমের কাছে যাওয়া জরুরী নয়।

এখন প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে কেন আমরা আলেমদের কাছে যাই ? উত্তর হল, আলেমরা আমাদের চেয়ে বেশি কুরআন হাদিস পড়েন এবং বোঝার চেষ্টা করেন। আপনি যদি নিয়মিত কুরআন হাদিস বুঝে বুঝে পড়েন তাহলে আপনিও আলেম হতে পারবেন।

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹


👉👉 ভাই কি আর বলব বাংলাদেশে অনেক রকমের পীর দেখা যায় এখন। কিছু পীররা তো দেখতে ভালই মনে হয়। তারা আপনাকে এবাদত করার আদেশ দেবে আল্লাহর রাস্তা নামাজ রোজা হজ যাকাত সবই পালন করতে বলবে। আবার আপনাকে তরিকার নামে কিছু গোপন আমল দেবে। গোপন আমল গুলো দেওয়ার আগে। সেই গোপন আমলের উপর একটা মিথ্যা ঘটনা বলবে। আমল এর উপর বিশ্বাস বাড়ানোর জন্য। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুক আমিন

আপনি গাজার কথা বলছেন ভাই ভন্ডামি ছাড়া আর কিছু না। পিরদের নিয়ে ঘটনা বলি শুনেন।

ঘটনা-

এক পীর তার এক মুরিদের বাসায় এল।তখন নামাজের সময় পীর বলল অজুর জন্য পানি দিতে। মুরিদ তাড়াতাড়ি বদনায় করে অজুর পানি এনে দিল ।পীর সাহেব অজু শেষ করেই হটাৎ করে যা যা বলে বদনাটা ছুড়ে মারলেন ।পীরের কার্যকলাপ দেখে মুরিদ জিগ্গাসা করলেন,,,,

মুরিদঃ- হুজুর কি হয়েছে ?

পীরঃ- মক্কা শরীফে কুকুর ঢুকেছিল বদনা ছুড়ে তাড়ালাম।

পীরের কথা শুনে মুরিদের ভক্তি পীরের প্রতি অনেক বেড়ে গেল।ঘরের ভিতরে গি্যে বউকে ঘটনাটা বলল।আর এমন ভাব দেখাতে লাগল দেখ আমি কত বড় পীরের মুরিদ।স্বামি এই অবস্তা দেখে বউ ভিতরে ভিতরে খ্খেপে গেল ,তবে কিছুই বলল না।

পীরের নামায শেষ হলে পীরকে একটা বাসনে করে ভাত দেওয়া হল।ভাত দেওয়ার অনেকখ্খন পরও যখন তরকারি দিছ্ছেনা দেখে তখন পীর বলল

পীরঃ- বাবা ভাত দিয়েছ অনেকখ্খন হল তরকারি দিবে না?

এবার মুরিদের বউ বলল

মুরীদঃ- পীর বাবা বেয়াদবি নিয়েন না।আপনি এখান থেকে মক্কা শরীফে কুকুর ঢুকতে দেখেন ভাতের নিচে তরকারি দেখেন না।

কি বুঝলেন।


সম্মানিত পাঠক! লিখাগুলো আমরা অনেক পরিশ্রম করে যত্নের সাথে লিখি। এর জন্য বিনিময় চাইনা। শুধুমাত্র ছবিগুলোতে একবার ক্লিক দিন। 




Post a Comment

0 Comments

শিয়া সুন্নিদের হাদিস কতগুলো

A touching story of an oppressed woman
Chat with us on WhatsApp