Header Ads Widget

▶️ মসজিদে কি দান করা উচিৎ? দানের সঠিক জায়গা কোনটি?


 ★বিষয়ঃ-দান কোথায় করবেন?

বা কোথায় দান করলে সওয়াব বেশি পাবেন?
সালামুন আলাইকুম, আমরা সাধারনত দান করতে চাইনা। অথচ দান করা হল ইবাদত, আমাদের প্রতিনিয়তই কিছুনা কিছু দান করা উচিৎ। আল্লাহর জন্য ব্যায় না করা মানে হলো নিজেদের ধংশ্ব করা। দানের মাধ্যমে যারা সৎ কাজ করেন আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন। অথচ আমরা আল্লাহর জন্য ব্যায় করাকে সিজনালি বানিয়েছি। বছরে একবার অথবা দুইবার দান করি। তাও আবার সেই দান সঠিক যায়গায় করিনা। যার ফলে আমাদের দান গুলো সব ব্যার্থ হয়ে যাচ্ছে। যেখানে আমাদের দান করা উচিত আমরা সেখানে দান করিনা। আমরা কোথায় কাকে দান করবো আল্লাহ তায়ালা তা আমাদের স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।

وَ اَنۡفِقُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ وَ لَا تُلۡقُوۡا بِاَیۡدِیۡکُمۡ  اِلَی التَّہۡلُکَۃِ ۚۖۛ وَ اَحۡسِنُوۡا ۚۛ اِنَّ اللّٰہَ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ ﴿۱۹۵﴾
তোমরা আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় কর এবং নিজ হাতে নিজদেরকে ধ্বংসে নিক্ষেপ করো না।নিশ্চয় যারা সৎকাজ করে আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন। (সুরা বাকারা ২ঃ১৯৫)

আল্লাহ তায়ালা যেমনি ভাবে তার রাস্তায় ব্যয় করতে বলছে তেমনি ভাবে ব্যায় কোন একাউন্টে করবো তাও জানিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহর রাস্তায় ব্যায়ের নামে আল্লাহ যে কয়েকটা একাউন্ট নাম্বার দিয়েছেন তার বাইরে অন্য একাউন্টে ডিপোজিট করলে কর্তৃপক্ষ দায়ি থাকিবেনা। ভুল বিকাসে টাকা পাঠিয়ে হতাশা ছাড়া আর কিছুই মিলবেনা। আসুন আল্লাহ তায়ালার সেই একাউন্ট নাম্বার বা নাম গুলো জানার চেষ্টা করি যা আল্লাহ তায়ালা কতৃক নিবন্ধিত ও সত্যায়ীত। যেগুলোতে আল্লাহ নিজেই ডিপোজিট করতে বলেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,


অর্থঃ- তারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, তারা কী ব্যয় করবে? আপনি বলুন ‘তোমরা যে সম্পদ ব্যয় করবে, তা পিতা-মাতা, আত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন ও মুসাফিরদের জন্য। আর যে কোন ভাল কাজ তোমরা কর, নিশ্চয় সে ব্যাপারে আল্লাহ অবগত। (সুরা বাকারা ২১৫)
আমাদের সবচেয়ে বড় পীর হচ্ছেন আমাদের বাবা-মা, তারপর আত্নীয়-স্বজন, এতিম, অভাবগ্রস্থ, মুসাফিররাই আমাদের বেহেশতের সিড়ি। এগুলোই হলো আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে দেয়া নির্ধারিত সুরক্ষিত একাউন্ট নাম্বার।
যেখানে দান করা দরকার সেখানে না করায় আজ মুসলিম বিশ্ব থেকে অভাব অনটন যাচ্ছেনা। একটি হাদিস সবাই প্রচার করছে অর্থাৎ হাদিসটি ব্যাপক ভাবে প্রচারীত সবাই হাদিসটি  যানে। এই হাদিসটির কারণেই মুলত আল্লাহর নির্ধারিত একাউন্টে ডিপোজিট পরছেনা। 

পৃথিবী থেকে মানুষের খাদ্যাভাব ও বস্ত্রাভাব দুর হচ্ছেনা।   মুলত সেই হাদিসটির কারণেই কোটি কোটি দুস্থ ও গরীব মানুষ তাদের প্রাপ্য পাচ্ছেনা। 




কোটি কোটি এতিম, মিসকিন, মুসাফিরের মুখের খাদ্য কেড়ে নিয়েছে সেই হাদিসটি। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে বুঝা যায় যে, আবু বাকার রাঃ, উমর রাঃ, উসমান রাঃ এরা মনে হয় সেই হাদিসটি জানতোই না। কেননা আমরা দেখেছি আবু বাকার রাঃ এর শাষণামলেই মানুষের অভাব-অনটন, দুঃখ-দুর্দশা প্রায় লাঘব হয়ে গিয়েছিলো। ওমর রাঃ এর শাষণামলে গোটা মুসলিম দুনিয়া থেকে অভাব দুর হয়ে গিয়েছিলো, এমনকি যাকাত নেয়ার লোক খুজে পাওয়া মুশকিল ছিলো।

 এই কিছু বছরের ব্যবধানে এতবড় অর্থনৈতিক পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব হল? এক সময় যাদের তিনদিন পর্যন্ত চুলায় আগুন জালানোর সামর্থ ছিলোনা তারাই আবার ইসলামের ছায়াতলে আসার কিছু বছর পরেই ধনী হয়ে গেলো। তারাই তখন যাকাত দাতা হিসেবে পরিগণীত হলো। ভাবছেন কিভাবে সম্ভব? সম্ভব তখনি হবে যখন আপনার দান, সাদাকা ও যাকাত সমুহ আল্লাহর নির্ধারিত ব্যাক্তিগণের মাঝে বন্টন করতে পারবেন। যে দান গুলো পিতা-মাতা, আত্নীয়-সজন, এতিম-মিসকিন ও মুসাফিরের হক্ব ছিলো সেই দানগুলো এখন মসজিদ ও মাদরাসা তৈরীতে ব্যায় হচ্ছে। মানুষের যত রকমের দান হতে পারে, যেমন যাকাত, উশর, ফিতরা, ব্যাক্তিগত দান, ইসালে সওয়াবের দান, সমস্ত দান এখন চলে যাচ্ছে মসজিদে অথবা মাদরাসায়। 
কেননা হাদিসে এসেছে
""মান বানা'য়া মাসজিদান বানাল্লাহু লাহু বাইতান ফিল জান্নাহ-- যে ব্যাক্তি দুনিয়াতে একটি মসজিদ নির্মান করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতে একটি বাড়ি তৈরী করে দিবেন।

এজন্য জান্নাতে বাড়ি তৈরীর প্রতিযোগীতা শুরু হয়ে গেছে। পাশের বাসার মানুষ না খেয়ে আছে কিনা, তাদের শরীরে বস্ত্র আছে কিনা, রোগ বালাইয়ে ভুগছে কিনা, এটা নিয়ে কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই। চিন্তা আছে কিভাবে জান্নাতে সে তার একটি বাড়ি তৈরী করবে। আল্লাহর পথে ব্যায় বা দান করা বলতে মানুষ বুঝে নেয় মসজিদ বা মাদরাসায় টাকা দিতে হবে। আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত খাতগুলো নিয়ে মসজিদের ইমামগণ কথা বলেন না। তারা বরং মসজিদের জন্য দান করা সাদকায়ে জারিয়া বলে লোভ দেখান। 

এভাবেই বঞ্চিতরা চিরদিন বঞ্চিতই থেকে যাচ্ছে। রাসুল সাঃ মদিনায় দশ বছর রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন, তিনি চাইলে মসজিদে নববীকে অনেক জাকজমক করতে পারতেন কিন্তু তিনি করেননি।


 বরং তিনি বলেছেন মসজিদ জাকজমক ও মসজিদ নিয়ে গর্ব করা হলো কিয়ামাতের আলামত। তিনি বলেছেন, কিয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত হবেনা যতক্ষণ না মসজিদ নিয়ে মানুষ গর্ব করবে। চারদিকে তাকিয়ে দেখুন মসজিদ নিয়ে কিরুপ গর্বে লিপ্ত এ জাতি। টাঙ্গাইলে অনেক বড় জাকজমক পুর্ণ মসজিদ আছে। এরপরেও সেগুলোকে টেক্কা দিয়ে তৈরী হলো একশ কোটি টাকা ব্যায়ে দুইশ এক গম্বুজ মসজিদ। 


এই একশ কোটি টাকা যদি দুস্থ মানুষদের মাঝে ডোনেট করা হত তাদের আয়ের উৎস হিসেবে অটোগাড়ী কিনে দেয়া হতো তাহলে ১ লক্ষ পরিবার সাবলম্বী হয়ে যেত। এক মসজিদের পরিমান টাকা দিয়ে ১ লক্ষ পরিবারকে সাবলম্বী করা যায়। তাহলে এরুপ লক্ষ খানেক মসজিদের টাকা দিয়ে সারা দেশের মানুষকে বাচানো যেতনা কি? কিন্তু না! মজলুম মরলে মরুক প্রতিবেশি অনাহারে থাকলে থাকুক, আমাকেতো জান্নাতে বাড়ি করতেই হবে। ধরুন! আপনার গ্রামের মাসজিদের আওতায় একশত বাড়ি আছে, তাদের মধ্যে ত্রিশটি বাড়ি ধনি আর সত্তরটি বাড়ি গরীব। এবার ধানের সিজনে এই ত্রিশটি বাড়ির প্রত্যেকে দুই হাজার টাকা করে দান করবে। তার মানে এই ত্রিশটি বাড়ির মোট ষাট হাজার টাকা সত্তরটি বাড়ির মাঝে বন্টন করা হবে। কিন্তু সমস্যা হলো জুমআর দিন যখন সবাই মসজিদে নামাজ পড়তে গেলো তখন মসজিদ কমিটির সভাপতি বললো- উপস্থিত মুসল্লিবৃন্দ আমাদের মসজিদে অনেক কাজ বাকি আছে অথবা বললো, গরমে নামাজ পড়া অনেক কষ্টকর তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি মসজিদে এসি লাগাবো। ত্রিশটি ধনী বাড়ি প্রত্যেকে তিন হাজার করে টাকা দিবেন। আর গরীব বাড়িগুলো দিবেন পাচশ টাকা করে। বন্ধুরা! একটু ভেবে দেখুন যেই টাকাটা গরীবরা পেত সেই টাকা এখন এসি কিনতে মসজিদে দিতে হলো। বঞ্চিত গরীব বঞ্চিতই থেকে গেলো। গরীবের অধীকার বিনষ্ট হলো। এভাবে যুগ যুগ ধরে গরীবরাতো পায়ইনা বরং তাদের থেকেও নেয়া হয়। এভাবে গরীবের হক্ব বিনষ্ট করে তৈরী হচ্ছে মসজিদ। 
""মান বানা'য়া মাসজিদান বানাল্লাহু লাহু বাইতান ফিল জান্নাহ-- যে ব্যাক্তি দুনিয়াতে একটি মসজিদ নির্মান করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতে একটি বাড়ি তৈরী করে দিবেন।

রাসুল সাঃ মদিনায় দশ বছর রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন, তিনি চাইলে মসজিদে নববীকে অনেক জাকজমক করতে পারতেন কিন্তু তিনি করেননি। মসজিদে নববীর দেয়াল তৈরী হয়েছিলো পাথর ও কাদা দিয়ে চাল তৈরী হয়েছিল খেজুর গাছের কান্ড ও পাতা দিয়ে। রাসুল সাঃ এর শাষণামলে মসজিদ এমন অবস্থাতেই ছিলো। হযরত আবু বকর রাঃ এর শাষণামলেও মসজিদ এমনি থেকে গেলো। হযরত উমর রাঃ এর জামানায় মসজিদের জায়গাকে আরো প্রসস্থ করা হয়। উসমান রাঃ মসজিদের দেয়ালগুলো পাকা করেন। তারপর ওলীদ ইবনে আব্দুল মালিকের আমলে তা আরো প্রসস্থ করা হয়। এবং নবী সাঃ এর স্ত্রীগণের হুজরাসমুহ এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরপর আব্বাসী খলিফা মামুনুর রশিদ মসজিদ জাকজমক করে শোভা বর্ধন করেন। এতগুলো খলিফা বিদায় হয়েছেন তারপরেও মসজিদ জাকজমক করেননি। খলিফাগণ কাজ করেছেন জনগণের অর্থনিতী নিয়ে। কাজ করেছে জনগণের ইমান নিয়ে। এজন্য অভাব অনটন দুর হয়ে গিয়েছিল। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা মসজিদ তৈরীর প্রতিযোগীতায় লিপ্ত আছি। আর আমাদের মুসলিম ভ্রাতাগণ খাবার না পেয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে লিপ্ত হচ্ছে। 
অথচ আপনি সদকায়ে জারিয়া হিসেবে মসজিদ বানাচ্ছেন। শুক্রবারের দিনে মুসুল্লিদের সামনে কুরআনের কথা না বলে ইমাম সাহেবেরা শুধু মসজিদে দান করার কথা বলতেছেন। এদানের কথা পরীক্ষায় কমন পড়বে কিভাবে সিলেবাসেইতো নাই। তবে সুরা তাওবার ১৮নং আয়াতে আল্লাহর মসজিদের রক্ষনাবেক্ষনের যে অধিকার বা দায়িত্ব মুমিনদের দেয়া হয়েছে আগের কয়েকটি আয়াত পড়লেই বুঝবেন যে, আল্লাহর মসজিদ মানে, মসজিদে হারামাইন এবং আল আকসা মাসজিদ। এ মসজিদে দানের কোন সুযোগ নেই  এবং এ মসজিদ গুলোর খাদেম মানে রাজত্ব বা বাদশাহী।সৌদি বাদশার উপাধি হচ্ছে খাদেমুল হারামাইন আর আল আকসা মাসজিদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তো রয়েছে হাজার বছরের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস।

اَلَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَہُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ ثُمَّ لَا یُتۡبِعُوۡنَ مَاۤ  اَنۡفَقُوۡا مَنًّا وَّ لَاۤ  اَذًی ۙ لَّہُمۡ اَجۡرُہُمۡ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡہِمۡ  وَ لَا ہُمۡ  یَحۡزَنُوۡنَ
যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ ব্যয় করে, অতঃপর তারা যা ব্যয় করেছে, তার পেছনে খোঁটা দেয় না এবং কোন কষ্টও দেয় না, তাদের জন্য তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান রয়েছে এবং তাদের কোন ভয় নেই, আর তারা চিন্তিত হবে না। (বাকারা ২ঃ২৬২)
সুতরাং পিতা-মাতা,আত্নীয় -সজন,এতিম,অভাবগ্রস্থ, মুসাফিরকে দান করতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। কাউকে দান করে খোটা দেয়ার চেয়ে না দেয়াই ভালো।

اَلَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَہُمۡ بِالَّیۡلِ وَ النَّہَارِ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً فَلَہُمۡ اَجۡرُہُمۡ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡہِمۡ وَ لَا ہُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
যারা তাদের সম্পদ ব্যয় করে রাতে ও দিনে, গোপনে ও প্রকাশ্যে। অতএব, তাদের জন্যই রয়েছে তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না। অর্থাৎ তারা জান্নাতী। (বাকারা ২ঃ২৭৪)

الَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ فِی السَّرَّآءِ وَ الضَّرَّآءِ وَ الۡکٰظِمِیۡنَ الۡغَیۡظَ وَ الۡعَافِیۡنَ عَنِ النَّاسِ ؕ وَ اللّٰہُ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সংবরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন। (বাকারা ৩ঃ১৩৪)
অর্থাৎ তারা জান্নাতী। সুতরাং আল্লাহর দৃষ্টিতে ভালো কাজ বা সৎকর্ম হলো সচ্ছল এবং অসচ্ছল অবস্থায় দান করা। তাদেরকে দান করা যাদেরকে আল্লাহ দান করতে বলেছেন আপনার কাছে একটাকা আছে,পাচ পয়সা দেন। যাদের উপর রাগ ঝারতে পারবেন এবং রাগ করার যৌক্তিক কারণ আছে কিন্তু আল্লাহর ওয়াস্তে রাগ গিলে ফেললেন। কিন্তু যেখানে রাগ দেখালে চাকরি হারাবেন বা গুলি খাবেন সেখানে রাগ সংবরণ করার কোনো ফজিলত নেই। এবং যাদের চাইলে শায়েস্তা করতে পারেন বা শায়েস্তা করা উচিত তাদের আল্লাহর ওয়াস্তে ক্ষমা করে দেয়াই  সৎকর্ম।



Where to donate?
We usually do not want to donate.
But the donation is worshiped
We should give something some time. Do not spend for Allah means to destroy themselves. Allah loves those who do right things through donations. But we have made a sort of speech for Allah. I donate once or twice a year. Do not even do that donation right. As a result, our donations are all over. We do not give us where we should donate. Allah has made us clearly tell us where we will be given.

Post a Comment

1 Comments

  1. আর্টিকেলটি অত্যান্ত ভালো লেগেছে।
    এই তথ্য গুলো আমাকে অনেক বিমোহিত করেছে। ধন্যবাদ এডমিনকে

    ReplyDelete

শিয়া সুন্নিদের হাদিস কতগুলো

A touching story of an oppressed woman
Chat with us on WhatsApp